স্টাফ রিপোর্টার, ধর্মনগর, ২৯ জুলাই।। দীর্ঘদিন ধরে বেহাল দশায় ধুঁকছে চাঁন্দখিরা-কদমতলা ২০৮ (এ) নং বিকল্প জাতীয় সড়ক।এই সড়কটি একদিকে যেমন ত্রিপুরার সবকটি সড়কের সাথে যুক্ত তেমনি ভাবে পাথারকান্দির বোর্ডার এলাকায় এই সড়কের গুরুত্ব অপরিসিম।সম্প্রতি উত্তর ত্রিপুরার প্রেমতলা বাজার থেকে ঝেরঝেরি নাকা চেকপোস্ট পর্যন্ত প্রায় তিন কিমি রাস্তা মরন ফাঁদে পরিণত হয়েছে।
পাকা রাস্তাটি সংস্কারের অভাবে কৃষি ভূমিতে পরিণত হয়েছে।রাস্তার উপর রয়েছে বিরাট বিরাট পুকুর সম গর্ত।ফলে প্রতিনিয়ন ঘটে চলেছে যান বাহন দুর্ঘটনা।অভিযোগ মতে শুকনো মরশুমে এই পথ কোন ভাবে চলাফেরা করা সম্ভব হলেও বর্ষাকালে এই রুটে চলাচল দুষ্কর হয়ে পড়েছে।
অথচ গুরুত্বপূর্ণ এই সড়কের উপর নির্ভরশীল রয়েছেন দুটি পড়শী রাজ্যের কুর্তি বাঘন কাঁঠালতলি কদমতলা লালখিরা দেওলাখাল চাঁন্দখিরা কলকলিঘাট আদমটিলা ভুবরিঘাট তিলভুম মেদলি পুতনি চ্ম্পাবাড়ি সহ বহু গ্রামের জনগন।
রাস্তাটি নিজস্ব স্বরুপ হারিয়ে বসায় বর্তমানে স্থানীয় জনগনকে কাঁদে পলো ও বাঁক নিয়ে অসুস্থ রোগীদের বহন করে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হচ্ছে।পাশাপাশি স্কুল কলেজ পড়ুয়াদেরও নাভিশ্বাস চরমে উঠেছে।
অনেকে এ সড়কের বেহাল দশার জন্য কিছুটা হলেও দায়ি করেছেন সড়কের দুপাশে থাকা একাধিক পাথর ভাঙার ক্যাশার মেশিনগুলোকে।সমস্যা নিরসনে ভুক্তভোগী জনগন উভয় রাজ্যের জেলাধিপতি সহ বিধায়কদের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।