অনলাইন ডেস্ক, ২৮ এপ্রিল।। অঙ্গনওয়াড়ি ও আশা কর্মীদের গার্হস্থ্য হিংসা আইনের অধীনে সুরক্ষা সহকারি হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে৷ এমনই পরামর্শ দিয়েছে দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্ট৷ সারা দেশে গার্হস্থ্য হিংসা আইন, ২০০৫-এর অধীনে সুরক্ষা অফিসার (পিও) নিয়োগের বিষয়ে একটি আবেদনের শুনানি করার সময় সুপ্রিম কোর্ট সোমবার উল্লেখ করেছে যে শুধুমাত্র পিও নিয়োগ করাই যথেষ্ট নয়, তাদের সাহায্যকারীও নিয়োগ করতে হবে।
ন্যাশনাল লিগ্যাল সার্ভিসেস অথরিটি (নালসা) প্রতিটি জেলায় সুরক্ষা সহকারি নিয়োগের পদক্ষেপ নিচ্ছে। আইনে সুরক্ষা অফিসার থাকা বাধ্যতামূলক। কিন্তু তাদের সাহায্যকারীর প্রয়োজন রয়েছে৷ তাই ‘নালসা’ প্রতিটি জেলায় এমন পদক্ষেপ নিচ্ছে৷ আদালত জানিয়েছে, একজন সুরক্ষা সহকারি নিয়োগে ব্যবস্থাটি আরও শক্তিশালী এবং সুসংহত হবে৷ বিচারপতি ইউ ইউ ললিত, এস রবীন্দ্র ভাট এবং পিএস নরসিমহার সমন্বয়ে গঠিত এই বেঞ্চ পরামর্শ দিয়েছে যে অঙ্গনওয়াড়ি ও আশা কর্মীদের সুরক্ষা সহকারি হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে৷ কারণ তারা আগে থেকেই নির্দিষ্ট এলাকায় মানুষের কাছে থেকে কাজ করছে৷ বিশেষ করে গ্রামীণ এলাকায় শোকগ্রস্ত মহিলাদের জন্য তারা ‘কাছের মানুষ’৷