স্টাফ রিপোর্টার,আগরতলা, ৫ সেপ্টেম্বর।।পশ্চিম আগরতলা মহিলা থানার সাব ইন্সপেক্টর ইমলি নন্দীর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ তুলল টাউন বড়দোয়ালি এলাকার বাসিন্দা প্রশান্ত দাস। দিনের পর দিন ওনাকে হয়রানী করার অভিযোগ তুললেন তিনি। শনিবারও পশ্চিম মহিলা থানায় আসার পর ওনাকে হয়রানী করা হয়। তিনি জানান কিছুদিন পূর্বে ওনার বাড়িতে ওনার বড় ভাই ও বোনের মধ্যে ঝামেলা হয়।
সেই ঝামেলা ওনার ব্যক্তিগত মোবাইলে রেকর্ড করা হয়। পরবর্তী সময় থানায় মামলা হলে পশ্চিম মহিলা থানার সাব ইন্সপেক্টর ইমলি নন্দী ওনার মোবাইলটি নিয়ে আসেন। তার পর সাব ইন্সপেক্টর ইমলি নন্দীর নিজের কাছে মোবাইলটি রেখে দেন। থানায় যে মামলাটি দায়ের হয়েছিল সেই মামলাটি নিস্পত্তিও হয়ে গেছে। কিন্তু সাব ইন্সপেক্টর ইমলি নন্দীর মোবাইলটি ফিরিয়ে দিচ্ছেন না প্রশান্ত দাসকে।
দিনের পর দিন ওনাকে হয়রানী করা হচ্ছে। মোবাইলের জন্য থানায় আসলে সাব ইন্সপেক্টর ইমলি নন্দী প্রতি নিয়ত খারাপ আচরণ করছেন। মোবাইলটি ফিরে না পাওয়ার ফলে প্রশান্ত দাসের মেয়ে তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্রী অনলাইন ক্লাস করতে পারছে না বলেও অভিযোগ করেন। যদিও এইদিন বিষয়টি সংবাদ মাধ্যমের গোচরে আসার পর এক প্রকার চাপে পরে সাব ইন্সপেক্টর ইমলি নন্দী শেষ পর্যন্ত মোবাইলটি ফিরিয়ে দেন।
প্রশ্ন হচ্ছে সাব ইন্সপেক্টর ইমলি নন্দী কেন এতদিন ধরে মোবাইলটি নিজের কাছে রেখে দিয়েছিলেন। সাব ইন্সপেক্টর ইমলি নন্দীর এই ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে জনমনে।