Beauty: মেয়াদোত্তীর্ণ লিপস্টিক যে কেবল ঠোঁটের জন্য ক্ষতিকর তা নয়, শরীরেও ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে

অনলাইন ডেস্ক, ১৪ ডিসেম্বর।। মেকআপ প্রোডাক্টের মধ্যে অন্যতম হলো লিপস্টিক। যারা সাজতে ভালোবাসে তাদের কাছে একের অধিক লিপস্টিক থাকবে এটাই স্বাভাবিক। তবে মেয়াদোত্তীর্ণ লিপস্টিক যে কেবল ঠোঁটের জন্য ক্ষতিকর তা নয়, শরীরেও ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে।

 

মুখের চারপাশে চুলকানি হওয়া: মেয়াদোত্তীর্ণ লিপস্টিকে ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে, যা মুখের চারপাশে এবং ঠোঁটে চুলকানির কারণ হতে পারে। লিপস্টিকে ল্যানোলিন রয়েছে, যার ফলে শুষ্কতা, চুলকানি এবং ব্যথার মতো অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া হতে পারে।

 

নানারকম অসুস্থতা দেখা দিতে পারে: লিপস্টিকে উপস্থিত ল্যানোনিনের শক্তিশালী শোষণ ক্ষমতা, বাতাস থেকে ধুলো, ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস শোষণ করে ঠোঁটে জমা করতে পারে। লিপস্টিক লাগিয়ে কোনো কিছু খাওয়া এবং পান করার সময়, সেগুলো শরীরে প্রবেশ করে এবং নানারকম অসুস্থতা দেখা দিতে পারে।

 

অ্যানিমিয়া-ব্রেন ড্যামেজ হতে পারে: লিপস্টিকে প্রচুর পরিমাণে সীসা এবং ক্যাডমিয়াম থাকে। মেয়াদোত্তীর্ণ লিপস্টিক ব্যবহার করলে সীসার বিষক্রিয়া হতে পারে এবং রেনাল ফেলিওর, অ্যানিমিয়া, ব্রেন ড্যামেজ এবং ব্রেন নিউরোপ্যাথি হতে পারে।

ব্রেস্ট টিউমার হতে পারে: লিপস্টিকে প্রিজারভেটিভ এবং বিএইচএসহ ক্ষতিকারক পদার্থ থাকে। তাই মেয়াদোত্তীর্ণ লিপস্টিক লাগালে ব্রেস্ট টিউমার হতে পারে।

 

মেয়াদোত্তীর্ণ লিপস্টিক চেনার উপায়: একটি ভালো ব্র্যান্ডের লিপস্টিক সাধারণত ১২-১৮ মাস স্থায়ী হয়। লিপস্টিকের গায়ে লেখা মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখটি পরীক্ষা করে নিন। লিপস্টিকের গন্ধ ঠিক আছে কিনা সেটা দেখুন। মেয়াদ পেরিয়ে গেলে লিপস্টিকের নিজস্ব গন্ধ আর থাকে না। খুব পুরানো হলে তা থেকে অদ্ভুত গন্ধ বেরোতে পারে। মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়া লিপস্টিক ঠোঁট আর্দ্র করে না। ঠোঁটের সঙ্গে নিমেষে মিশে যেতে পারে না।

 

কী করবেন: মেয়াদোত্তীর্ণ লিপস্টিক লাগানোর পর কোনো সমস্যা অনুভব হলে তৎক্ষণাৎ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

 

ujjivan
sbi life
hero
hdfc
dailyhunt
bazar kolkata
adjebra

You May Also Like

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

চ্যাট খুলুন
1
আমাদের হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা পাঠান
হেলো, 👋
natun.in আপনাকে কিভাবে সহায়তা করতে পারে?