স্টাফ রিপোর্টার, আগরতলা, ৭ আগস্ট।। শিক্ষা দেশের একটা গুরুত্ব পূর্ণ বিষয়। দেশের মানুষ যে ভাবে শিক্ষিত হবে তাতে নির্ভর করবে দেশের প্রগতী। স্বাধীনতার পর অনেক কমিশন করা হয়েছে শিক্ষার বিষয় নিয়ে। সময়ের সঙ্গে তা পরিবর্তন হতেই পারে।
বর্তমান সরকার নতুন করে কমিশন গঠন করল। তাদের পেশ করা রিপোর্ট ২৯ জুলাই প্রণয়ন করা হয়। কিন্তু এই ক্ষেত্রে বেশ কিছু বিষয় তারা এড়িয়ে গেছে। এক দলীয় মনোভাব এই কমিশনের প্রস্তাবে উঠে এসেছে। ভাষা শিক্ষা নীতি আলোচনার বিষয়। দ্বাদশ শ্রেনী পর্যন্ত ৫ টা ভাষায় শিক্ষা নেবে ছাত্র ছাত্রীরা। এই ক্ষেত্রে নিজ ভাষায় পড়াশুনা করতে পারবে না।
সেখান কার নিজস্ব ভাষায় পড়াশুনা করতে হবে। ধ্রুপদী ভাষা হিসাবে বাংলাকে ইচ্ছা কৃত ভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে। রাষ্ট্রসংঘ স্বীকৃত ভাষা বাংলা। কিন্তু ধ্রুপদী ভাষা হিসাবে বাংলাকে বাদ দেওয়া এটা কোন মতেই মানা যায়না। শুক্রবার আমরা বাঙালীর রাজ্য দপ্তরে সাংবাদিক সম্মেলন করে এই অভিযোগ জানান আমরা বাঙালীর রাজ্য কমিটির সচিব গৌরাঙ্গ রুদ্রপাল। ১৩ জনের কমিটির মধ্যে একজন বাঙালী শিক্ষাবিদ নেই। এটাও কাম্য নয়।
শিক্ষার নীতি ও আদর্শে বহু জাতিক দেশ হিসাবে বিবেচনা করে প্রণয়ন করার দাবি জানান তিনি । যাতে করে প্রত্যেক জাতির কৃষ্টি, সংস্কৃতি তাতে স্থান পায়। এছাড়াও বেশ কিছু দাবি জানান আমরা বাঙালীর রাজ্য কমিটির সচিব গৌরাঙ্গ রুদ্রপাল।