এই মানুষেরা দুই ডোজই নিয়েছেন। নিজেদের নাগরিকদের মুক্তভাবে চলাচলের অনুমতি দিলেও বিদেশিদের জন্য বিধিনিষেধ শিথিল হয়নি। এছাড়া যারা অন্য দেশ থেকে ফিরেছেন তাদেরও কড়াকড়ি নিয়ম মানতে বাধ্য করা হচ্ছে। গত বছর ডিসেম্বরে সর্বপ্রথম টিকাদান শুরু করেছিল ব্রিটেন। প্রথম ছাড়পত্র পায় ফাইজার-বায়োএনটেক কভিড টিকা।
পরে ছাড়পত্র দেয় আমেরিকা। এর পরপরই টিকাদান চালু করে ইসরায়েল। কিন্তু বাকি দুই দেশে টিকাকরণ গতি হারালেও ইসরায়েল শুরু থেকেই এক নম্বরে। সবচেয়ে দ্রুত গতিতে টিকাদান হয়েছে এ দেশে। সেই সঙ্গে কড়া করোনা-বিধি বজায় রাখা হয় এত দিন। এই মুহূর্তে ইসরায়েলে করোনা-সংক্রমণ ও হাসপাতালে করোনা রোগী ভর্তি, দুই-ই একেবারে কমে এসেছে।
তবে করোনা-যুদ্ধে এমন সাফল্যের পরেও স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় সম্পূর্ণ ঢিল দিতে রাজি নয় ইসরায়েল সরকার। মাস্ক পরা নিয়ে কড়াকড়ি শিথিল হলেও রাস্তাঘাটে প্রত্যেককে মাস্ক সঙ্গে রাখতে বলা হয়েছে। স্কুল-কলেজ সম্পূর্ণভাবে খুলে দেওয়া হচ্ছে সেখানে। কিন্তু বদ্ধ জায়গা কিংবা বড় কোনও জমায়েত, অনুষ্ঠানে মাস্ক পরতে হবে এখনো।