এতে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে এখন পর্যন্ত ৫২০ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। ক্রিস্টিন বার্গেনার বৈঠকে বলেন, ‘মিয়ানমারের জনগণের ন্যায্য দাবি আদায়ে এবং দেশটির বহুমাত্রিক বিপর্যয় ঠেকাতে সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণে সম্ভব সকল উপায় অবলম্বনের কথা বিবেচনা করতে আমি নিরাপত্তা পরিষদের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি।’ জান্তার সঙ্গে সংলাপের পথ খোলা রেখেছেন জানিয়ে বলেন, ‘আমরা যদি শুধু তাদের আলোচনার প্রস্তুতির জন্য অপেক্ষা করি, তাহলে দেশটির সার্বিক পরিস্থিতির কেবলই অবনতি ঘটবে।’
জাতিসংঘের বিশেষ দূত সতর্ক করে দিয়ে বলেন, ‘সেখানে যে উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি বিরাজ করছে, তাতে দেশটিতে ব্যাপক রক্তপাত আসন্ন হয়ে পড়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।’ জাতিসংঘে নিযুক্ত ব্রিটেনের দূত বারবারা উডওয়ার্ড সাংবাদিকদের বলেন, নিরাপত্তা পরিষদ ‘ঐক্যবদ্ধভাবে তাদের নিন্দা’ জানিয়েছে এবং তারা মিয়ানমার সংকটের সমাধানে পদক্ষেপের পরিসর নিয়ে আলোচনা করছে। ব্রিটেনের অনুরোধের প্রেক্ষিতে নিরাপত্তা পরিষদের এ বৈঠক আহ্বান করা হয়। এদিকে মিয়ানমারের প্রধান মিত্র দেশ চীন নেইপিদোর বিরুদ্ধে যেকোনো ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিষয় নাকচ করে দিয়েছে।