করোনাভাইরাস এর দ্বিতীয় ঢ়েউ আছড়ে পড়ার আশঙ্কাতেই এ ধরনের নিয়ন্ত্রণ আদেশ জারি করা হয়েছে। অবশ্য সাধারণ মানুষ এবছর হোলির আনন্দে অন্যান্য বছরের মতো এতোটা মাতোয়ারা হতে দেখা যায়নি। স্বাস্থ্যবিধি মেনে আনন্দ উল্লাসে মেতেছেন মানুষজন।প্রতিবছরই হোলি উৎসব শান্তিপূর্ণ করার জন্য ট্রাফিক পুলিশকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়ে থাকে। এবছও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি।
রাজধানী আগরতলা শহরের বিভিন্ন রাস্তায় ট্রাফিক পুলিশকে বিশেষ নজরদারি বজায় রাখতে দেখা গেছে। হেলমেট বিহীন দ্বিচক্র যান চালকদের আটক করে কাগজপত্র পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয় এবং অনেক ক্ষেত্রে জরিমানা আদায় করা হয়। তবে রাজধানী আগরতলা শহর এলাকায় বড় ধরনের কোনো অঘটনের খবর নেই। ট্রাফিক পুলিশের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন আনন্দে মাতোয়ারা হয়ে বেগতিক ভাবে যাতে যানবাহন চলাচল করতে না পারে সেজন্য নজরদারির ব্যবস্থা করা হয়েছে। ট্রাফিক পুলিশ দুর্ঘটনা রোধে এ ধরনের তৎপরতা অব্যাহত রাখবে বলেও জানানো হয়।