রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৬। রাজধানী শহর রেইকইয়াভিক ও এর আশপাশের শহরগুলো ভীষণভাবে কেঁপে উঠেছিল। দেশটির মোট জনসংখ্যার তিনভাগের দুইভাগই এখানে বসবাস করেন। এরপর, ৫ মাত্রার ভূমিকম্প হয়েছে গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ও ১ মার্চ।ভূমিকম্পের ফলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি না হলেও আইসল্যান্ডের সড়ক ও উপকূলীয় প্রশাসন জানিয়েছে, ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থলের আশপাশের এলাকার সড়কগুলোয় ছোট ছোট ফাটল দেখা দিয়েছে এবং পাহাড়ি এলাকায় পাথরধস হয়েছে।
আইসল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ভলকানোলজির অধ্যাপক পরভালদুর পোরোয়ারসন বর্তমান পরিস্থিতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছেন, ‘ভূমিকম্প হতেই পারে, বড় ভূমিকম্পও হতে পারে, কিন্তু এতো দীর্ঘ সময় ভূমিকম্প হওয়া খুবই অস্বাভাবিক। প্রায় এক সপ্তাহ ধরে ভূমিকম্প হচ্ছে।’