মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন সিপন মালাকার কোনও ভাবে কারোর দ্বারা অন্ত:স্বত্তা হয়৷ একসময় তার অন্ত:স্বত্তা হওয়ার বিষয়টি অনেকেরই নজরে আসে৷ পরবর্তীতে সিপন মালাকার উত্তর পদ্মবিলের বালিছড়ায় দিদির বাড়িতে মাথা গোজার আশ্রয় পায়৷ তবে প্রাক্ প্রসব পরীক্ষা এমনকি প্রসবকালীন কোনও টিকাও নেওয়া হয়নি তার৷
গত ৮ ফেবয়ারি প্রসব যন্ত্রনা উঠলে সিপান মালাকারকে তার দিদি বুংনান প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের অন্তর্গত আলগাপুরে তার ভাইয়ের বাড়িতে রেখে চলে যায়৷ খবর পেয়ে আলগাপুর উপস্বাস্থ্যকেন্দ্রের আশাকর্মী বেবী দাস প্রসব যন্ত্রনায় কাতর সিপন দেবীকে ধর্মনগর জেলা হাসপাতালে নিয়ে যায়৷
৮ ফেবয়ারি জেলা হাসপাতালে এক কন্যা সন্তানের জন্ম দেন সিপন মালাকার৷ মা ও মেয়ে এখন সুুস্থ৷ রাজ্যের সব মানুষের কাছে যে উন্নত চিকিৎসা পরিষেবা পৌঁছে যাচ্ছে তার অন্যতম নিদর্শন আশাকর্মী বেবী দাস৷ রাজ্য স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ সমিতির সদস্য সচিব এক প্রেস রিলিজে এই সংবাদ জানিয়েছেন৷