বর্তমানে ত্রিপুরায় ইপিডিএস সিস্টেমে ১০০% সফলতা এসেছে। ৯৬% সফলতা এসেছে প্রধানমন্ত্রী উজ্জ্বলা যোজনায়। তিনি বলেন, শিল্প বাণিজ্যের উন্নয়নের মাধ্যমে রাজ্যের অর্থনৈতিক রেখাচিত্র বৃদ্ধি করতে সক্ষম হয়েছে এই সরকার। আগে কৃষকদের জন্য কোনও প্রকল্প চালু ছিল না। বর্তমান সরকার কৃষকদের কেসিসি লোন হোক বা সরকারি সাহায্য– সব দিক থেকে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রী জানান, আগে নিজের দোকান না হলে ট্রেড লাইসেন্স পেতেন না কেউ।
বর্তমানে মুখ্যমন্ত্রী স্বনির্ভর যোজনার মাধ্যমে রাজ্যের সকল দোকানিদের ট্রেড লাইসেন্স প্রদানের ব্যবস্থা করেছে সরকার। এখন দোকানিরাও পেনশনের সুবিধা পাবেন। স্বনির্ভর হচ্ছে ত্রিপুরা। আর স্বনির্ভর ত্রিপুরার পাশাপাশি স্বনির্ভর পরিবার প্রকল্প চালু করেছে রাজ্য সরকার যার মাধ্যমে সবজির বীজ, ফুলের বীজ, মাছের পোনা, হাঁস, মুরগীর ছানা আপনার বাড়িতে পৌঁছে দেবে সরকার। ত্রিপুরায় প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার বিধি পরিবর্তনের ফলে ৫০ হাজার নতুন ঘর পাবে ত্রিপুরাবাসী। রেগায় শ্রমদিবস বৃদ্ধি পেয়েছে অধিক হারে। আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির পরিবর্তন হয়েছে রাজ্যে। ২২% অপরাধ কমেছে।
আজ রিসা, বাঁশের বোতল বা বাঁশ কুড়ুলের বিস্কুটের জন্য ত্রিপুরার পরিচিত দেশ, দুনিয়ায়। রাজ্যের আনারসের সাথে সাথে এলাচি লেবুও পৌঁছে যাচ্ছে দেশ বিদেশে।পরিকাঠামো উন্নয়নেও অগ্রগতি হচ্ছে ত্রিপুরায়। এই ক্ষেত্রে টুডা ২৫০০ ফ্ল্যাট নির্মাণ করবে। লাইট হাউস প্রকল্পে ১ হাজার ফ্ল্যাট নির্মাণ হবে। রাজ্যের নথিভুক্ত ফুল চাষীদের জন্য আগামী কিছুদিনের মধ্যে রাজ্য সরকার একটি প্রকল্প চালু করবে।