অনলাইন ডেস্ক, ১৮ ডিসেম্বর।। ‘ইটি’ থেকে ‘ইন্ডিপেন্ডেন্স ডে’ — হলিউডি সিনেমা মানেই ভিনগ্রহীদের ছড়াছড়ি। কিন্তু এলিয়েনরা কি শুধুই সায়েন্স ফিকশন?
নাকি আড়ালে আছে অন্যকিছু? তিরিশ বছর ধরে ইজরায়েলের স্পেস সিকিউরিটি বিভাগের প্রধান হিসেবে কাজ করেছেন অধ্যাপক হাইম এসেদের। একটি সাক্ষাৎকারে তিনি যা দাবি করেছেন, তাতে গোটা বিশ্বের চক্ষু চড়কগাছ। এসেদ বলছেন, ভিনগ্রহীরা আছে শুধু তাই নয়, রীতিমতো আমাদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে কাজও করছে।
ইজরায়েল ও আমেরিকা সরকারের সঙ্গে বহু বছর ধরে যোগাযোগ রয়েছে গ্যালাকটিক ফেডারেশনের। দুদেশের সরকারই ভিনগ্রহীদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলে। চমকের অবশ্য এখানেই শেষ নয়। ৮৭ বছরের এসেদ বলেছেন, বিদায়ী মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নাকি পৃথিবীকে এ বিষয়ে জানাতে চেয়েছিলেন। কিন্তু মানুষের মধ্যে কী প্রভাব পড়বে, সেই আশঙ্কায় তাঁকে আটকে দেওয়া হয়।
এসেদের কথায়, মানুষ তো প্রথমে বিষয়টা বিশ্বাসই করতে চাইবে না। এছাড়াও তারা আতঙ্কিত হয়ে পড়তে পারে। সাত-পাঁচ ভেবেই ট্রাম্পকে বাধা দেওয়া হয়েছিল। এসেদের বক্তব্য, ভিনগ্রহীদের সঙ্গে যৌথ গবেষণায় মহাবিশ্বের রহস্য উন্মোচন করতে চাইছেন গোপন প্রোজেক্টের বিজ্ঞানীরা।
তবে এসেদ মনে করেন, পৃথিবীকে এখন এসব জানানোর সময় এসেছে। ইজরায়েলি অধ্যাপকের দাবি ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে। তবে কী সত্যিই সবার অগোচরে মাটিতে নেমে আসে ‘বঙ্কুবাবুর বন্ধু’রা। বিশ্বজুড়ে ইউএফও দেখার দাবিগুলোও কি তাহলে সত্যি? প্রশ্ন অনেক, উত্তর নেই।