ছয়টি যুদ্ধজাহাজ, একটি হেলিকপ্টার ও ৪০০ মানুষ ডুবোজাহাজটির অনুসন্ধানে যুক্ত রয়েছে। ইতিমধ্যে জাহাজ প্রেরণ করেছে সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়া। সাহায্যের প্রস্তাব দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, ফ্রান্স ও জার্মানি। ইন্দোনেশিয়ার নৌবাহিনীর ফার্স্ট অ্যাডমিরাল জুলিয়াস উইদজোজনো এএফপিকে বলেন, নৌবাহিনী এটিকে খুঁজছে। এই অঞ্চলটি আমাদের পরিচিত, তবে এটি বেশ গভীর। গভীর পানিতে ডুব দেওয়ার অনুমতি পাওয়ার পরই সাবমেরিনটি যাত্রা করে।
নৌবাহিনী জানায়, নিখোঁজ হওয়া এলাকায় তেল ভাসতে দেখা গেছে। ফুয়েল ট্যাংক ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে তেল ছড়াতে পারে অথবা এটা ক্রুদের পাঠানো সংকেত হতে পারে। কয়েকটি সূত্র বলেছে, সাবমেরিনটি গভীর জলে ডুব দেওয়ার পরই যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। কেআরআই নাংগালা-৪০২ ইন্দোনেশিয়ার পাঁচটি সাবমেরিনের মধ্যে একটি। রয়টার্স জানায়, এটি ১৯৭০ এর দশকের শেষের দিকে তৈরি করা হয়েছিল। মাঝখানে মেরামতের জন্য এটিকে দক্ষিণ কোরিয়ায় নিয়ে যাওয়া হয়। দুই বছর পর ২০১২ সালে এটির মেরামত কাজ শেষ হয়।