এবার গত সপ্তাহে তিনটি পার্সেলে বিভিন্ন বৈদ্যুতিন ও গৃহস্থালী সরঞ্জাম পাঠান লোদি রোডস্থিত ডাক বিভাগের কার্যালয় থেকে। দু’দিন আগে বাড়ি পৌঁছান তিনি। মঙ্গলবার কমলপুর পোস্ট অফিস থেকে ফোন পেয়ে তিনি পার্সেলগুলো আনতে যান। কিন্তু গিয়ে দেখেন একটি পার্সেল ছেঁড়া ও অন্যটি ওজনে অস্বাভাবিক কম। বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় পোস্ট মাস্টারের দ্বারস্থ হলে তিনি সত্যব্রতবাবুকে ধর্মনগরে সুপারিনটেনডেন্ট অফ পোস্ট অফিসের কাছে অভিযোগ জানাতে বলেন।
যদিও তিনি পরে এই অভিযোগ গ্রহণ করতে অস্বীকার করেন। এতে সন্দেহ আরো গাড় হয়েছে যে হয়তো এই অফিসেই ঘুঘুর বাসা। এদিকে সত্যব্রতবাবু সুপারিনটেনডেন্ট অফ পোস্ট অফিসের কাছে অভিযোগ দায়ের করেছেন। এ বিষয়ে সত্যব্রত বাবুর অভিযোগ,বেসরকারি বিভিন্ন কুরিয়ার সংস্থার চেয়ে ডাকঘর এর উপর মানুষের বিশ্বাস যোগ্যতা অনেক বেশি। সে কারণে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন সামগ্রী ডাকঘরের মাধ্যমে পাঠান অনেকেই। কিন্তু কমলপুরের এক বাসিন্দা ডাকঘরের মাধ্যমে পার্সেল পাঠিয়ে যে শিক্ষা পেয়েছেন তাতে বিশ্বাসযোগ্যতা প্রশ্নচিহ্নে দাঁড়িয়েছে।