ইতিমধ্যে বিদ্যালয় শিক্ষার্থী, তাদের পরিবার ও যারা বাড়ির বাইরে গিয়ে কাজ করেন তাদের এ টেস্টের সুযোগ দেওয়া হয়েছে। দেশটির স্বাস্থ্যসচিব জানান, সামনের প্রকোপ রুখতে তাদের এ সিদ্ধান্ত। তবে সমালোচকেরা বলছেন, এতে অর্থের অপচয়ের ঝুঁকি রয়েছে। ৯ এপ্রিল থেকে টিকা দেওয়ার এ পরিকল্পনার প্রশংসা করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। তিনি জানান, টিকাদানের অগ্রগতির পথ ধরে নিষেধাজ্ঞা শিথিল হবে সামনে।
এ দিকে ১২ এপ্রিল থেকে লকডাউন সহজ করার পরিকল্পনা করেছে ইংল্যান্ড। এর আওতায় অপরিহার্য নয় এমন দোকান, রেস্টুরেন্টে বসে খাবার গ্রহণ চালু হতে পারে। এ ছাড়া জনসমাবেশ ও আন্তর্জাতিক ভ্রমণকে কেন্দ্র করে করোনাভাইরাস পাসপোর্ট ও ট্রাফিক লাইট ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন আনা হচ্ছে। মার্চে বিদ্যালয়গুলো খুলে দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়ে বছরের শুরুতে মাধ্যমিক শিক্ষার্থী ও বিদ্যালয় কর্মকর্তাদের করোনা টেস্ট শুরু হয়।
ফেব্রুয়ারিতে যা বাড়িয়ে সব বিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি পরিবারকে যুক্ত করা হয়। ল্যাটেরাল ফ্লো টেস্টে ফলাফল পজিটিভ আসলে শনাক্ত ব্যক্তিকে সেলফ-আইসোলেশনে যেতে হবে। এর পিসিআর টেস্ট করতে হবে। যুক্তরাজ্যে এ পর্যন্ত ৪৩ লাখ ৫৯ হাজার ৩৮৮ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে, মারা গেছেন ১ লাখ ২৬ হাজার ৮৩৬ জন।