এই ম্যাচের আগে ওয়েলিংটনে গণমাধ্যমকে বলেছেন নিজের লক্ষ্যের কথা, ‘এখনো আমার লক্ষ্য টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলা। আমার মনে হয় এখনো অনেক পথ বাকি। নির্বাচকেরা নতুনদের সুযোগ দিচ্ছেন যেটা খুব ভালো। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য এটা ভালো ফরম্যাট।’ গত দুই বছরে নিউজিল্যান্ড খেলেছে ২৪টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ, যার মধ্যে টেইলর সুযোগ পেয়েছেন ১৪টিতে। এতে দুই ফিফটিতে তিনি করেন ১৬৬ রান।
কিন্তু তার জায়গায় এসে গেছেন ডেভন কনওয়ে, গ্লেন ফিলিপসের মতো দুজন।উজিল্যান্ডের হয়ে ১০২টি টি-টোয়েন্টিতে ১২২.৩৭ স্ট্রাইকরেটে ১৯০৯ রান করা টেইলর গত দুই সিরিজে দলে না থাকায় হয়েছেন বিস্মিত, ‘আমি কিছুটা অবাক হয়েছিলাম (দলে জায়গা না পেয়ে)। আমি মিথ্যা বলছি না। কিন্তু আপনাকে তাদের সিদ্ধান্ত শ্রদ্ধা করতে হবে।’ ‘আমি মনে করি বয়স কেবলই সংখ্যা। আমি নিজের কাজটা করতে সমর্থ।
এই শীতে প্রচুর ক্রিকেট বাকি আছে। আমি থাকব এসবের মাঝে।’ বাংলাদেশের বিপক্ষে ঘরের মাঠে টি-টোয়েন্টি সিরিজের পর চলতি বছর পাকিস্তান ও বাংলাদেশে সফর করার কথা নিউজিল্যান্ডের। কিউই নির্বাচক গেভিন লারসেন জানিয়েছেন টি-টোয়েন্টিতে টেইলরকে একেবারে বাদ দেননি তারা।