তবে কেউ হতাহত হননি। এই বিবৃতিতে অবশ্য জানানো হয়নি যে, আক্রমণের পেছনে কারা আছে। আক্রমণ করা হয়েছে ইয়েমেনে সৌদির নেতৃত্বাধীন জোটের সামরিক হস্তক্ষেপের ষষ্ঠ বার্ষিকীর ঠিক আগে। সম্প্রতি হুতি বিদ্রোহীরা সৌদি আরবে বেশ কয়েকবার ড্রোন হামলা চালিয়েছে। তারা সৌদির তেলের টার্মিনালেও আক্রমণ করার চেষ্টা করেছে। তারা ইয়েমেনের মারিব শহরও সৌদির নেতৃত্বাধীন জোট সরকারের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করেছে।
এখানে প্রাকৃতিক গ্যাস পাওয়া যায়। এর জবাবে সৌদি-জোটও হুতির সামরিক ঘাঁটিতে বিমান হামলা চালিয়েছে। ২০১৫ সাল থেকে ইয়েমেন অশান্ত। হুতি বিদ্রোহীরা রাজধানী সানা এবং উত্তর-পশ্চিম ইয়েমেনের অনেকখানি এলাকা দখল করে নিয়েছে। বাকিটা সৌদির নেতৃত্বাধীন জোটের দখলে। ইয়েমেনের লড়াইকে মূলত সৌদি বনাম ইরানের সংঘাত হিসেবেই দেখা হয়।যদিও হুতিরা দাবি করে, তাদের সঙ্গে ইরানের সম্পর্ক নেই।