সূত্রের খবরে বলা হচ্ছে, এই তিনটি বাঘের মৃত্যুর পেছনে কোন চোরাকারবারির হাত নেই। কারণ বাঘগুলোর শরীরে কোন আঘাতের চিহৃ পাওয়া যায়নি। পরপর তিনটি বাঘের মৃত্যুতে এরই মধ্যে রহস্যের জন্ম দিয়েছে। কেন পরপর তিনদিনে তিনটি বাঘের মৃত্যু। দায়িত্বপ্রাপ্তরা বলছেন, বাঘ তিনটির শরীরে এমন কোনও আঘাতের চিহ্ন মেলেনি। তাই বলা যায় বাঘগুলো কোন হামলার শিকার হয়েনি।
ক্যানালের পাড়ে যে বাঘিনীর দেহ মেলে সম্ভবত সেটির পানিতে ডুবে মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এক্ষেত্রে অবশ্য বাঘটির মৃত্যুর পর তার দেহ পানিতে ছুঁড়ে ফেলা হতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে। বাঘের শরীরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়ারও কোনও চিহ্ন মেলেনি। নাগপুরের ব্যাঘ্র প্রকল্প থেকে একটি বাঘ খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। সেটিই পরে মঙ্গলবার নাগলওয়াডি এলাকা থেকে উদ্ধার হয়। বাঘটির শরীরে পচন ধরে গিয়েছিল। তবে তিনটি বাঘের দাঁতগুলি ভঙ্গুর ছিল। বাঘ তিনটিরই বয়স বেশি ছিল।