বিভিন্ন গবেষণায় দেখা যায় ঘৃতকুমারীতে ভিটামিন এ, বি, সি এবং ই রয়েছে। তাছাড়া এতে রয়েছে অ্যামাইনো এসিড যা ত্বকের পুষ্টি যোগায়। কয়েকটি বিষয় ত্বকের গঠণবিন্যাসে বিরুপ প্রভাব ফেলে যেমন: সূর্যরশ্মির বিকিরণ, দূষণ, বিরূপ আবহাওয়া এবং ধুলিকণা।
ঘৃতকুমারীর নিয়মিত ব্যবহার প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে ত্বককে আকর্ষণীয় করে তোলে। বুড়িয়ে যাওয়ার লক্ষণ হলো ত্বকের বলিরেখা। নিয়মিত ঘৃতকুমারী ব্যবহার করলে বলিরেখা প্রতিরোধ করা যায়। ঘৃতকুমারীতে যে ভিটামিন সি এবং ই এর মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে তা ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা হারানো রোধ করে।
ঘৃতকুমারী একটি চমৎকার ময়েশ্চারাইজার যা নারী এবং পুরুষ উভয়ের ত্বকের জন্য ময়েশ্চারাইজিং এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। এটি ত্বকের তেলতেলে ভাব দূর করে। ত্বকের শুষ্কতা রোধ করতেও এটি কার্যকরী। এতে যে কিছু অ্যামিনো এসিড রয়েছে তা ত্বককে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে।
ঘুতকুমারীতে রয়েছে প্রদাহরোধী গুণ। এতে অক্সিন এবং জিবারেলিন্স নামক উপাদান রয়েছে যা ত্বকের প্রদাহ দূর করতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। ত্বকের আঘাতপ্রাপ্ত কোষকে সারিয়ে তুলতে এটি কার্যকর। পচনরোধক হিসেবে ঘুতকুমারী চমৎকার কাজ করে। দেহের কোথাও আঘাত পেলে ঘৃতকুমারী লাগালে সেরে যায়।
রোদে পোড়া, ব্রণ, শুষ্ক ত্বক ইত্যাদি সমস্যায় ঘৃতকুমারী ভাল কাজ করে।