ত্বক: গবেষণায় দেখা গেছে অতিরিক্ত চিনি খেলে ব্রণের উৎপাত বাড়ে। সাধারণত যারা চিনি বেশি খায় তাদের বেশি বা মাঝারি ধরনের ব্রণের সমস্যা হয়। অপরদিকে, যারা কম চিনি খান, তাদের ব্রণের সমস্যা কম থাকে।
ক্লান্তি: সকালের নাস্তা বা দুপুরের খাবারে প্রচুর চিনিযুক্ত খাবার খেলে বিকেলের আগেই শরীরে ক্লান্তি ভর করে। কারো কারো মাথাব্যথা করতে পারে। এজন্য পরিমিত পরিমাণে চিনি আছে এমন খাদ্য তালিকায় রাখুন।
দাঁত: দাঁতে ক্যাভিটি হলেই দাঁতের ডাক্তাররা ধরে নেন আপনি বেশি চিনিযুক্ত খাবার খাচ্ছেন। আমাদের মুখের ব্যাকটেরিয়া এগুলোকে ব্যবহার করে একধরনের এসিড তৈরি করে যাতে দাঁতে প্লাক পড়ে। এ থেকে পরে ক্যাভিটি তৈরি হয়।
উচ্চ রক্তচাপ: ১২০/৮০ রক্তচাপ থাকাটা স্বাভাবিক। কিন্তু খাদ্যভ্যাসে অতিরিক্ত চিনি থাকলে তা বেড়ে যেতে পারে। সোডিয়াম অর্থাৎ লবণ খাওয়া নিয়ন্ত্রণের চাইতেও চিনি নিয়ন্ত্রণ এক্ষেত্রে বেশি জরুরী। এতে হৃদরোগের ঝুঁকিও বাড়তে পারে।
কোলেস্টেরল: অতিরিক্ত চিনি রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। চিনি ভালো কোলেস্টেরোলের পরিমাণ বাড়ায় ও খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমায়।
ওজন: ওজন বেড়ে গেলে বুঝতে হবে আপনি চিনি বা চিনিযুক্ত খাবার বেশি খাচ্ছেন।
বিষণ্ণতা: গবেষণা বলছে, বেশি চিনি খাওয়া হলে শরীরে ইনফ্লামেশন বাড়ে। বিষণ্ণতায় ভোগে মানুষ। হোল গ্রেইন এবং টাটকা ফল ও সবজি আছে এমন খাদ্যভ্যাস অনুসরণ করলে বিষণ্ণতা ও দুশ্চিন্তা কেটে যেতে দেখা যায়।