সে ক্ষেত্রে আগামী বছর অনুষ্ঠিত হবে আসর। তবে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ভারত একটা পথ বের করতে পারে। টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, এশিয়া কাপে দ্বিতীয় সারির এক দল পাঠানোর চিন্তা বিসিসিআইয়ের। অর্থাৎ সেটি হলে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে যে দল খেলবে, এশিয়া কাপে খেলবে অন্য দল। সে ক্ষেত্রে নির্ধারিত সময়ে আসরটি হতেই পারে। লর্ডসে নিউজিল্যান্ড ও ভারতের মধ্যকার ফাইনাল ম্যাচটি হবে ১৮ জুন থেকে ২২ জুন। করোনায় বর্তমান যে বৈশিক পরিস্থিতি, তাতে এই আসর শেষ করে একই মাসের শেষে শ্রীলঙ্কায় আরেকটি টুর্নামেন্টে খেলা ভারতের জন্য কঠিন।
এ ছাড়া আগস্টেই ইংল্যান্ডের বিপক্ষে পাঁচ টেস্টের সিরিজ শুরু হবে ভারতের। অর্থাৎ শ্রীলঙ্কায় ফিরে আবারো ইংল্যান্ডে যেতে হবে ভারতকে। তাই বিকল্প পথের সন্ধানে বিসিসিআই। ভারতীয় বোর্ডের এক বিশ্বস্ত সূত্র টাইমস অব ইন্ডিয়াকে জানিয়েছে, ‘কোনো সম্ভাবনা নেই (এশিয়া কাপে মূল দল পাঠানোর)। আমরা ইংল্যান্ড সিরিজের প্রস্তুতি নিয়ে কোনো ঝুঁকি নিতে রাজি না। আর ক্রিকেটাররাও দুবার কোয়ারেন্টাইনের মধ্যে যেতে পারে না। যদি এশিয়া কাপ হয়ই, ভারতের দ্বিতীয় দল পাঠানো ছাড়া উপায় নেই।’