ওই শরণার্থীশিবির চালায়। শিবিরে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে কি না, তাও স্পষ্ট নয়। ঘটনার পরেই টুইট করেন জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংগঠনের ডিরেক্টর কারমেলা। জানিয়েছেন, আকস্মিক খবরে তিনি মর্মাহত। জাতিসংঘের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, প্রথমে যেখানে আগুন লাগে সেখানে প্রায় ৭০০ শরণার্থী ছিলেন। তারা সবাই সীমান্ত পেরিয়ে সৌদি আরবে কাজের খোঁজে যাওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। ইয়েমেন প্রশাসন তাদের গ্রেপ্তার করে শরণার্থীশিবিরে পাঠিয়েছিল। হর্ন অফ আফ্রিকা পেরিয়ে হাজার হাজার মানুষ সৌদি এবং মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে কাজের সন্ধানে যান।
প্রচারক থেকে শুরু করে অফিসের হাউসকিপার- নানা ধরনের কাজের খোঁজ করেন তারা। কিন্তু সীমান্ত পেরোনোর সময় বহু মানুষ ধরা পড়েন। তাদেরই বিভিন্ন শরণার্থীশিবিরে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। গত কয়েক বছরে প্রায় এক লাখ ৩৮ হাজার শরণার্থী ইয়েমেনে পৌঁছেছেন। গত বছর সংখ্যাটি কমেছিল করোনার কারণে। বহু শরণার্থী ইয়েমেনের যুদ্ধের শিকারও হয়েছেন। অনেকে পাচার হয়ে গেছেন মাফিয়াদের কাছে।