প্রিন্ট করা চার্জশিট প্রায় ১২ হাজার পৃষ্ঠা। তবে ডিজিটাল ভার্সনে চার্জশিটের পাতা সংখ্যা প্রায় ৫০ হাজার। ২০২০ সালের ১৪ জুন সুশান্তের নিজ ফ্ল্যাট থেকে তার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার হয়। স্বজনপোষণ থেকে শুরু করে মাদক ব্যবহারের অভিযোগ ওঠে বলিউড তারকাদের বিরুদ্ধে। প্রাথমিকভাবে মুম্বাই পুলিশ সে বিষয়ে তদন্ত শুরু করলেও পরে তিনটি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার হাতে সুশান্তের মৃত্যু সংক্রান্ত অনুসন্ধানের দায়ভার তুলে দেয়া হয়।
সেগুলো হলো- সিবিআই (সেন্ট্রাল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন), ইডি (এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট) ও এনসিবি (নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো)।গত বছরের আগস্ট থেকে মাদক সংক্রান্ত মামলা তদন্ত শুরু করে এনসিবি। এরপরই বলিউডের শীর্ষ অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোন, সারা আলী খান, রাকুল প্রীত সিং, শ্রদ্ধা কাপুর, অর্জুন রামপালের ডাক পড়ে এনসিবি কার্যালয়ে। তাদের বক্তব্য রেকর্ডও করে সংস্থাটি। রিয়া চক্রবর্তী এ মামলায় এক মাসেরও বেশি কারাবন্দি ছিলেন। তার বাড়ি থেকে গাঁজাও উদ্ধার করা হয়েছিল। একই মামলায় রিয়ার ভাই শৌভিক চক্রবর্তীও তিন মাস এনসিবি হেফাজতে ছিলেন। এনসিবির অভিযোগ- তিনিই সুশান্তকে মাদক পাচার করতেন।