সিরিয়ার এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম অধিকাংশ ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে পেরেছে। কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর নেই। ২০১১ সালের গৃহযুদ্ধের পর থেকে সিরিয়ায় ইরানপন্থী ও হিজবুল্লাহদের লক্ষ্য করে একাধিক আক্রমণ করেছে ইসরায়েল। কয়েক দিন আগেই যুক্তরাষ্ট্রও সিরিয়া-ইরাক সীমান্তে ইরানপন্থী মিলিশিয়ার ওপর আক্রমণ চালিয়েছিল। যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস জানিয়েছে, দামেস্কের দক্ষিণে ক্ষেপণাস্ত্র হানা চালানো হয়। এখানেই ইরানের রেভল্যুশনারি গার্ড ও হিজবুল্লাহদের ঘাঁটি। ইসরায়েলের সামরিক মুখপাত্র এ নিয়ে কোনো কথা বলতে চাননি।
তবে সরকারি সংস্থা কান জানায়, সেখানকার সেনা কর্মকর্তারা রবিবার সন্ধ্যায় আলোচনায় বসেছিলেন। তারা ওমান উপসাগরে ইসরায়েলের একটি জাহাজে ইরানের আক্রমণ নিয়ে আলোচনা করেন। দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী জানান, তাদের পণ্য জাহাজে ইরানই আক্রমণ চালিয়েছিল বলে তার বিশ্বাস। ইসরায়েলের দাবি, ইরানের বাহিনীর সিরিয়ায় থাকার কোনো অধিকার নেই। ইরান যাতে সেখানে কোনো প্রভাব বিস্তার করতে না পারে, এ জন্য তারা সক্রিয়। পশ্চিমা গোয়েন্দা সূত্রের মতে, ইরানের বিরুদ্ধে ছায়াযুদ্ধ চালাচ্ছে ইসরায়েল।