কিন্তু ম্যারাডোনার ছোট ছেলে ডিয়েগো ফার্নান্দোর আইনজীবী এখন অন্য কথা বলছেন। তার দাবি প্রয়াত ম্যারাডোনার জমানো সব অর্থের হিসেব পাওয়া যাচ্ছে না। সেই আইনজীবী বলছেন, ‘৭৫ মিলিয়ন ডলার নিয়ে কথা হয়েছে। তবে একটি ঘরে এবং ব্যাংক অ্যাকাউন্টগুলোতে মাত্র ৪ মিলিয়ন ডলারের হিসেব পাওয়া গিয়েছে। সেই হিসেবের মধ্যে রয়েছে একটি পুরোনো বাড়ি এবং দুটি গাড়ি। ডিয়েগো প্রচুর অর্থোপার্জন করেছে।
তবে সমস্যা হল সব অর্থ কিন্তু ওর কাছে ছিল না।’ আরো বলেন, ‘খরচের সব তথ্য পাওয়া যাচ্ছে না। ডিয়েগো কোন খাতে টাকা ব্যয় করেছে, এর কোনো হিসেব কারো কাছে নেই! ফলে তার কাছে আদৌ কত টাকা ছিল, সেটা আমাদের পক্ষে বলা সম্ভব নয়।’ গত বছর ২৫ নভেম্বর শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক ম্যারাডোনা। খেলোয়াড়ি বা পরে কোচিং জীবনে বিতর্ক ও ম্যারাডোনা যেন চলেছে হাত ধরাধরি করে। এমনকি মৃত্যুর পরেও তার নামের সঙ্গে বিতর্ক লেগেই আছে।