আবার কখনো বলা হয় এই শংসাপত্র জ্বাল। এমনই অভিযোগ তুলল এন এস ইউ আই নেতৃত্বরা। তাদের অভিযোগ ২০০০ সালে সোনামুড়ার দাওধারানী মাদ্রাসা থেকে মাধ্যমিক পাশ করে। এই পাশের কাগজ পত্র জমা দেয় পাসপোর্ট অফিসে। মাদ্রাসা থেকে পরীক্ষা দিলেও তাদের বোর্ড হচ্ছে ত্রিপুরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদ।
পাসপোর্টের জন্য ছবি তুলতে আসার পর তাকে বলা হয় মাধ্যমিক উত্তীর্ণের শংসাপত্র জাল। তাকে হেনস্থা করা হয়। পরিবর্তে তাকে অষ্টম শ্রেণি উত্তীর্ণ দেখানো হয়। এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পর বুধবার প্রদেশ এন এস ইউ আই নেতৃত্ব এর নিন্দা জানিয়ে পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে আধিকারিকের সঙ্গে কথা বলেন। কোন অভিযোগ থাকলে মধ্যসিক্ষা পর্ষদের সঙ্গে কথা না বলে কিভাবে জ্বাল বলে দিল তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। এটা বন্ধ না হলে আন্দোলনে নামার ঘোষণা দেন এন এস ইউ আই নেতৃত্ব।