প্রথম দিন ১০০ শতাংশ টার্গেট পূরণ করার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। বিগত বছর ৬৩,৪৪৯ জনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল। পরবর্তী সময় ৬৪,৪১১ জনকে পোলিও দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ ১০২ শতাংশ পোলিও দেওয়া হয়েছিল পশ্চিম জেলায়। ২০১১ সালে শেষবার দেশের পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া জেলায় পোলিও রোগী শনাক্ত হয়েছিল। তারপর গোটা দেশে পোলিও টিকাকরণ এর ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়। ২০১৪ সালে ২৭ মার্চ ডব্লিউ এইচ ও পোলিও মুক্ত দেশ হিসেবে ভারতকে সম্মতি দিয়েছে । এদিন জেলা স্তরে মূল অনুষ্ঠানটি হয় রাজধানীর বাধারঘাট বিধানসভার গজারিয়া আশ্রম পাড়া স্বামী বিবেকানন্দ কমিউনিটি হল ঘরে।
এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ দপ্তরের অধিকর্তা রাধা দেববর্মা , সদর মহকুমা শাসক অসীম সাহা, সি এম ও ডাঃ দেবাশীষ দাস প্রমুখ। পোলিড ডোজ খাইয়ে এই কর্মসূচির সূচনা করেন বিধায়িকা মিমি মজুমদার। রবিবার কোন কারনে কোন শিশুকে যদি পোলিও খাওয়ানো না যায় তবে পরবর্তী দুইদিন স্বাস্থ্য কর্মীরা বাড়ি বাড়ি ভিজিট করবে এবং শিশুদের পোলিও খাওয়াবে। অনুরূপ ভাবে আই জি এম হাসপাতালকে ০-৫ বছরের সমস্ত শিশুদের পোলিও ডোজ খাওয়ানো হয়।