তাদের মধ্যে বেশ কিছুদিন ধরেই প্রনয়ের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।পারিবারিক ও সামাজিক অনুশাসন এর কারণেই তারা শেষ পর্যন্ত ফাঁসিতে একই গাছের ডালে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে বাধ্য হয়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। জবা দাশের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে বৃহস্পতিবার সে স্কুলে গিয়েছিল। স্কুল থেকে এসে বাড়িতে ফিরে আসেনি। স্কুল থেকে বাড়িতে ফিরে না আসায় পরিবারের লোকজন সম্ভাব্য সব জায়গায় খোঁজখবর করেও তার কোনো হদিস না পাওয়ায় রাতে বিশালগড় থানায় পরিবারের তরফ থেকে নিখোঁজ সংক্রান্ত অভিযোগ দায়ের করা হয়।
শুক্রবার সকালে পূর্ব লক্ষীবিল এলাকার লোকজন রাবার বাগানে জোড়া ঝুলন্ত মৃতদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেন। খবর পেয়ে নিখোঁজ স্কুলছাত্রী জবা দাসের পরিবারের লোকজন সেখানে ছুটে আসেন। ঝুলন্ত মৃতদেহটি দেখতে পেয়ে তারা জবা দাস কে শনাক্ত করেন। খবর পেয়ে বিশালগড় থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে ছুটে আসে। সেখান থেকে জোরা মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বিশালগড় হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়। ফাঁসিতে নাবালক নাবালিকা মৃতদেহ উদ্ধারের সংবাদে এলাকায় তীব্র চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়