জল: জল শুধু তৃষ্ণাই মেটায় না, এটি শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদান বের করে দেয় এবং ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে রাখে। পেটের চর্বি কমানোর সহজলভ্য এবং উৎকৃষ্ট উপাদান বলা যেতে পারে জলকে।
শসা ও আদা: প্রাচীনকাল থেকেই আদা ঔষধি উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, অ্যান্টি প্রদাহ এবং গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল জাতীয় সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে বেশ উপকারী উপাদান হিসেবে বিবেচিত। আদা ও শসা মিশ্রিত পানীয় পেটের চর্বি গলাতে ম্যাজিকের মতো কাজ করে।
আদার সঙ্গে গ্রিন টি: বিপাকে বেশ ফলপ্রসূ গ্রিন টি। এটি মস্তিষ্ক সচল রাখে এবং ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। আমরা সেসব খাবার খাই সেগুলো থেকে চর্বি শোষণের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে গ্রিন টি। এক চিলতে লেবু বা আদা গ্রিন টির সঙ্গে মিশিয়ে নিতে পারেন। এই পানীয়টি স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী।
অ্যাপল সিডার ভিনেগার ও জল: সকালটা অ্যাপল সিডার ভিনেগার মিশ্রিত জল দিয়ে শুরু করুন। এই পানীয় শরীরের জন্য বেশ উপকারী। এটি হজমক্রিয়াকে শিথিল করে এবং ব্লাড সুগারের মাত্রা স্থিতিশীল রাখতে সাহায্য করে। এটি পাকস্থলীতে পিএইচ এর মাত্রা ঠিক রাখে, যা পেটের চারপাশের চর্বি পোড়াতে সাহায্য করে।
লেবু পানি: লেবুতে রয়েছে সাইট্রিক অ্যাসিড। এটি লিভার সুস্থ রাখার পাশাপাশি শরীর থেকে টক্সিন দূর করার কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে। লেবু শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদান দূর করে ওজন কমাতে সাহায্য করে। জলের সঙ্গে এক ফালি লেবুর সঙ্গে মিন্ট পাতা মেশান। এই পানীয় পানে পেটের চর্বি কমাতে বেশ কার্যকরী।
ডাব: এই পানীয়তে প্রায় সকল ধরনের ভিটামিন ও খনিজ উপাদান রয়েছে। আঁশে পরিপূর্ণ এই পানীয়তে ক্যালোরির পরিমাণ খুবই কম। এটি আপনার পেটের চর্বি কমাতে সাহায্য করে।