ওই কিউআর কোড স্ক্যান করলেই পাওয়া যাবে ছবি, সিরিয়াল নম্বর, পার্ট নম্বর সহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিভিন্ন তথ্য। পিডিএফ ফরম্যাটে এই সমস্ত তথ্য মজুত রয়েছে। মোবাইল এবং কম্পিউটারের সাহায্যে সহজেই ডাউনলোড করে নেওয়া যাবে এই ই-এপিক কার্ড। শুধু ডাউনলোড করাই নয়, ডিজিটালি এটি সেভ করে রাখা যাবে। কমিশনের পক্ষ থেকে রবিবার জানানো হয়েছে, দু’টি পর্যায়ে এই ই-এপিক কার্ড ডাউনলোড করা যাবে।
প্রথম পর্যায়ে অর্থাৎ ২১ থেকে ৩১ জানুয়ারির মধ্যে নতুন ভোটার যারা ভোটার আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করেছেন এবং মোবাইল নম্বর রেজিস্টার করেছেন তাঁরা ফর্ম-৬ পূরণ করে মোবাইল নম্বরের মাধ্যমে এই ই-এপিক ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। মোবাইল নম্বরটি অবশ্যই নতুন হতে হবে, নির্বাচন কমিশনের ইলেক্টোরাল রোলে রেজিস্টার থাকলে হবে না। দ্বিতীয় পর্যায় শুরু হবে ১ ফেব্রুয়ারি থেকে।
ওই দিন থেকে সকলেই ডিজিটাল এপিক কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। যাদের মোবাইল নম্বর নির্বাচন কমিশনের ইলেক্টোরাল রোলে রেজিস্টার করা হয়েছে তাঁরা সকলেই ই-এপিক কার্ড ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, আগামী দিনে দেশের সমস্ত মানুষের সচিত্র ভোটার পরিচয় পত্র ই-এপিক কার্ডে রূপান্তরিত করা হবে। এই এপিক কার্ড পূর্ববর্তী কার্ডের তুলনায় অনেক বেশি সুরক্ষিত। ফলে এ ধরণের কার্ড নিয়ে জালিয়াতি করা বেশ কঠিন হবে।