কাজলের মতে ‘সুন্দর’ একটি বিশেষণ মাত্র। তিনি নিজেকে বুদ্ধিমান এবং আকর্ষণীয় বলে মানতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। চ্যাট শোতে অভিনেত্রী জানান, তার ঠাকুমা শোভনা তাকে বলেছিলেন, সৌন্দর্য যার যার নিজের দৃষ্টিতে। তার ঠাকুমা অল্প বয়সে সেই সময়কার সেরা সুন্দরীদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন। তিনিই তাকে শিখিয়েছিলেন নিজেকে ভালবাসার অর্থ।
অভিনেত্রী আরো জানান, আত্মবিশ্বাসী হওয়ার সুবাদে নিজেকে তিনি আকর্ষণীয়, স্মার্ট, আবেদনময়ী মনে করতেন। তবে নিজেকে ‘সুন্দরী’ ভাবতে পারেননি সহজে। বলিউডে দীর্ঘদিন কাজ করার পর নিজেকে ‘সুন্দরী’ মনে করার সাহস পেয়েছেন কাজল।
তবে তিনি মনে করেন নিজেকে ভালবাসাটাই সৌন্দর্যের অন্যতম অংশ। এখন যখন তিনি আয়নার সামনে দাঁড়ান অথবা সেলফি তোলেন নিজেকে আকর্ষণীয় মনে করেন অভিনেত্রী। তিনি মনে করেন তার মতো অন্যান্য নারীরাও নিজেকে ভালবাসতে শিখবে।
১৯৯২ সালে ‘বেখুদি’ ছবির মাধ্যমে বলিউডে অভিষেক ঘটে কাজলের। এরপর ‘দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে যায়েঙ্গে’, ‘গুপ্ত: দ্য হিডেন ট্রুথ’, কুছ কুছ হোতা হ্যায়, ‘কাভি খুশি কাভি গাম’ সহ একাধিক বক্স অফিস হিট সিনেমা দর্শকদের উপহার দেন তিনি।