মৃতদেহ শনাক্ত করা হয় সেখানেই। মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। খবর পাঠানো হয় ফরেনসিক টিমকেও। ফরেন্সিক টিমের কর্মকর্তারা ছুটে এসে যাবতীয় তথ্য সংগ্রহ করে নিয়ে যান। প্রাথমিকভাবে আশঙ্কা করা হচ্ছে নিখোঁজ মৌলভী আব্দুল বারীরকে হত্যা করে নদীর জলে ফেলে দেওয়া হয়েছে। মৃতদেহ উদ্ধারের সংবাদ ছড়িয়ে পড়তেই এলাকায় তীব্র ক্ষোভ ও উত্তেজনা দেখা দেয়। পরিস্থিতি মোকাবেলায় এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ নিরাপত্তাকর্মী মোতায়েন করা হয়েছে। উল্লেখ্য আব্দুল বারীর নিখোঁজ হওয়ার পর তাকে উদ্ধারের জন্য পুলিশের তৎপরতা গত চারদিন ধরে অব্যাহত ছিল।
তাকে খুঁজে বের করার জন্য ডগ স্কোয়াড কাজে লাগানো হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত পাঁচ দিনের মাথায় ধলাই নদী থেকে তার ভাসমান মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। এটিকে একটি হত্যাকান্ড সম্পর্কে প্রাথমিকভাবে স্থানীয় জনগণ আশঙ্কা ব্যক্ত করেছেন। পুলিশ অবশ্য মৃতদেহটি উদ্ধার করে ঘটনার তদন্ত অব্যাহত রেখেছে। সঠিক তদন্ত হলে এই ঘটনার আসল রহস্য উদ্ঘাটিত হবে বলে স্থানীয় জনগণ মনে করেন।