সংক্রমণের হারের দিক দিয়ে করোনার পুরোনো ও নতুন ধরনের গাণিতিক তুলনা করে দেখেন বিশেষজ্ঞরা। এ বিশ্লেষণ থেকে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তারা।
মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে নিশ্চিত হওয়া না গেলেও সংক্রমণ রোধে টিকাদান কর্মসূচি প্রভাব ফেলবে বলে আশা প্রকাশ করা হচ্ছে।
ইতিমধ্যে এক লাখের কাছাকাছি মানুষ মারা গেছে যুক্তরাজ্যে। গত ডিসেম্বরে লন্ডনে নতুন স্ট্রেইনটি শনাক্ত হওয়ার পর মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছে লাফিয়ে লাফিয়ে। এর মধ্যে গোটা দেশটিতে ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়েছে নতুন স্ট্রেইনটি।
ডাউনিং স্ট্রিটে এক ব্রিফিংয়ে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী জনসন বলেন, ‘নতুন স্ট্রেইন অনেক দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে, কিছু উপাত্ত বলছে এটি মৃত্যুহার হার বাড়াবে। ’ তিনি বলেন, ‘এটি বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে, এর মধ্যে স্বাস্থ্যকর্মীরা তীব্র চাপের মধ্যে রয়েছে। ’
পাবলিক হেলথ ইংল্যান্ড, ইম্পিরিয়াল কলেজ লন্ডন, দ্য লন্ডন স্কুল অব হাইজেন অ্যান্ড ট্রপিক্যাল মেডিসিন এবং ইউনিভার্সিটি অব এক্সেটার প্রত্যেকেই জানার চেষ্টা করছে, করোনার নতুন স্ট্রেইনটি কতটা প্রাণঘাতী হতে পারে।
তবে মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে অনিশ্চয়তা থেকে গেলেও তাদের উপাত্ত থেকে এটা প্রকাশ পেয়েছে যে, ভয়ংকর কিছু আশঙ্কা করছেন তারা।