তাই রাজ্যপালকে বলা হয়েছে তিনি কার্যকরি ভূমিকা নিতে। সোমবার সাংবাদিক সম্মেলন করে এ কথা জানান বিরোধী দলনেতা মানিক সরকার। গণতন্ত্রের উপর আক্রমণ। ব্যক্তিগত স্বাধীনতার উপর আক্রমণ হচ্ছে।বিরোধীরা কর্মসূচি গ্রহণ করলে স্বাধীনভাবে করতে দেওয়া হচ্ছে না। বিরোধী কার্যালয় গুলি খুলতে দেওয়া হচ্ছে না। বিরোধী দলের বিধায়কদের উপর আক্রমণ করা হচ্ছে। তাদের বাড়িঘর ভাঙচুর করা হচ্ছে।
বিধায়ক ভানু লাল সাহা এবং সুধন দাস একাধিকবার আক্রান্ত হয়েছেন। ডাক্তার নাস, সাংবাদিক পর্যন্ত আক্রান্ত হচ্ছে। পুলিশ কোনো নিরপেক্ষ ভূমিকা নিচ্ছে না। জন নির্বাচিত প্রতিনিধিরা যদি আক্রান্ত হয় তাহলে আর আছে কি? একনায়কতন্ত্র সরকার চলছে রাজ্যে। এ সরকার গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। এটা কি আপনার সরকার ? এতে আপনি সন্তুষ্ট ? এ ধরনের একদলীয় ব্যবস্থা বন্ধ করা অত্যন্ত জরুরি। তাই রাজ্যপালকে ব্যবস্থা নিতে হবে বলে জানানো হয়েছে বলে জানান তিনি। এভাবে চলতে দেওয়া যায় না। এগুলো শোনার পর রাজ্যপাল রমেশ বৈশ আশ্বাস দিয়েছেন তিনি মুখ্যমন্ত্রী এবং রাজ্য পুলিশের মহানির্দেশকের সাথে বসে এই বিষয়গুলি সম্পর্কে আলোচনা করবেন বলে জানিয়েছেন তিনি। সাংবাদিক সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন বিরোধী দলের উপনেতা বাদল চৌধুরী সহ অন্যান্যরা।