ঘটনাস্থলে ছুটে যায় জেলা পুলিশ আধিকারিক সহ বিশাল পুলিশ এবং টি এস আর বাহিনী। তবে জঙ্গিদের এই ধরনের হত্যাকাণ্ড, অপহরণ দীর্ঘ দেড় দশকের পর দেখা দেওয়ায় রাজ্যবাসীর মধ্যে এক আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। আসন্ন এ ডি সি নির্বাচনকে সামনে রেখে এ ধরনের জঙ্গী তৎপরতা বিস্তার লাভ করে চলেছে তার কিন্তু আর বলার অপেক্ষা রাখে না। প্রশাসনের পক্ষ থেকে জঙ্গি দমনে কতটা সক্রিয় ভূমিকা পালন করবে তা এখন বড় প্রশ্ন। কিন্তু রাজ্যের গ্রাম পাহাড়ে জঙ্গিদের চাঁদা তুল্লাবাজি চলছে জোরকদমে। রাজ্যে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী নৃপেন চক্রবর্তীর আমলে জঙ্গী তৎপরতা রদ করতে টি এস আর -এর আত্মপ্রকাশ করা হয়।
গ্রাম পাহাড়ে টি এস আর -এর ক্যাম্প বসিয়ে জঙ্গি দমনে সাফল্য এসেছিল। কিন্তু রাজ্যে বিজেপি আইপিএফটি জোট সরকার ২০১৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর টি এস আর বেশ কয়েকটি ব্যাটেলিয়ান বহিঃ রাজ্যে পাঠিয়ে দেওয়ার পর জঙ্গী তৎপরতা এক ভয়াবহ আকার ধারণ করছে গোটা রাজ্যে। ফলে রাজ্যে আগামী দিনে জঙ্গী তৎপরতা দমনে রাজ্যের নিরাপত্তা কর্মীরা কতটা সাফল্য অর্জন করতে পারবে সেটাই এখন বড় প্রশ্ন।