করোনার আবহে সাত মাস বন্ধ ছিল ভারতীয় বক্স অফিস। এর পর বছর শেষে প্রেক্ষাগৃহ চালু হলেও ছিল না উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র। এবার মকরসংক্রান্তিতে মুক্তি পাওয়া ‘মাস্টার’ হতাশা মুছে দিল অনেকটা। ধারণা করা হচ্ছে, নতুন বছরে ভারতীয় সিনে ইন্ডাস্ট্রির শুভ সূচনা হলো।
করোনার কারণে মাত্র ৫০ ভাগ আসন নিয়ে চালু হয়েছে প্রেক্ষাগৃহে। তা সত্ত্বেও ‘মাস্টার’ ঝড় থামানো যায়নি। প্রথম দিনেই তামিলনাডুতে আয় করে ২৫ কোটি রুপি। যা অন্য অন্য যেকোনো সময়ের জন্য রেকর্ড, করোনায় তো বেশি কিছু।
‘মাস্টার’ পরিচালনা করেছেন লকেশ কানাগারাজ।
আরও অভিনয় করেছেন মালবিকা মোহন, অর্জুন দাস, আন্দ্রেয়া জেরেমিয়াহ ও শান্তনু ভাগ্যরাজ।
সিনেমাটি প্রযোজনা করেছে এক্সবি ফিল্ম ক্রিয়েটরস। তাদের টুইটে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টার কম সময়ে তামিলনাডুর বক্স অফিসে ‘মাস্টার’ আয় করেছে ২৫ কোটি রুপির বেশি।
এ ছাড়া ছবি তেলুগু সংস্করণ আয় করেছে ৫ কোটি রুপির বেশি। ভারতের বাইরেও কাছাকাছি আয় করেছে বলে জানান সিনেমার বাণিজ্য বিশ্লেষক তরন আদর্শ।
দুই বিজয়ের চাপে বক্স অফিসে বিস্ফোরণ!
অনলাইন ডেস্ক, ১৫ জানুয়ারি।। বিজয় সেতুপতি ও থালাপতি বিজয় একসঙ্গে পর্দায়। তাদের দেখার জন্য মুখিয়ে ছিল দক্ষিণ ভারতের দর্শক। সেই ছবি ‘মাস্টার’ মুক্তি পেতে স্থানীয় বক্স অফিসে বড়সড় বিস্ফোরণ ঘটেছে। পিছিয়ে নেই তামিল ছবিটির অন্য সংস্করণও।
করোনার আবহে সাত মাস বন্ধ ছিল ভারতীয় বক্স অফিস। এর পর বছর শেষে প্রেক্ষাগৃহ চালু হলেও ছিল না উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র। এবার মকরসংক্রান্তিতে মুক্তি পাওয়া ‘মাস্টার’ হতাশা মুছে দিল অনেকটা। ধারণা করা হচ্ছে, নতুন বছরে ভারতীয় সিনে ইন্ডাস্ট্রির শুভ সূচনা হলো।
করোনার কারণে মাত্র ৫০ ভাগ আসন নিয়ে চালু হয়েছে প্রেক্ষাগৃহে। তা সত্ত্বেও ‘মাস্টার’ ঝড় থামানো যায়নি। প্রথম দিনেই তামিলনাডুতে আয় করে ২৫ কোটি রুপি। যা অন্য অন্য যেকোনো সময়ের জন্য রেকর্ড, করোনায় তো বেশি কিছু।
‘মাস্টার’ পরিচালনা করেছেন লকেশ কানাগারাজ।
আরও অভিনয় করেছেন মালবিকা মোহন, অর্জুন দাস, আন্দ্রেয়া জেরেমিয়াহ ও শান্তনু ভাগ্যরাজ।
সিনেমাটি প্রযোজনা করেছে এক্সবি ফিল্ম ক্রিয়েটরস। তাদের টুইটে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টার কম সময়ে তামিলনাডুর বক্স অফিসে ‘মাস্টার’ আয় করেছে ২৫ কোটি রুপির বেশি।
এ ছাড়া ছবি তেলুগু সংস্করণ আয় করেছে ৫ কোটি রুপির বেশি। ভারতের বাইরেও কাছাকাছি আয় করেছে বলে জানান সিনেমার বাণিজ্য বিশ্লেষক তরন আদর্শ।