সেখানে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত হন চার ট্রাম্প-সমর্থক। এক পুলিশ কর্মকর্তাও মারা যান। ক্যাপিটলে ঢুকে পড়া এক ট্রাম্প সমর্থকের ছবি সংবাদমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, ভাইরাল হয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও।
উগ্র ডানপন্থী ও ষড়যন্ত্র তত্ত্ব প্রচারক গোষ্ঠী কিউআননের এ সমর্থকের চেহারায় যুক্তরাষ্ট্রের পতাকা আঁকা ছিল, মাথায় ছিল শিংয়ের হেলমেট। খালি গাঁয়ে তার এক হাতে পতাকা ও আরেক হাতে হ্যান্ড মাইক দেখা যায়।
জ্যাকব অ্যান্থনি চান্সলে নামে ওই ব্যক্তি জ্যাক অ্যাঞ্জেলি নামে পরিচিত। অ্যারিজোনা কিউআননের সমর্থক তিনি। ঘটনার তিনদিন পর তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। শনিবার মার্কিন বিচার বিভাগ বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। কংগ্রেস ভবনে জোরপূর্বক প্রবেশ এবং উচ্ছৃঙ্খল আচরণের অভিযোগ আনা হয়েছে তার বিরুদ্ধে।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে আনুষ্ঠানিকভাবে অনুমোদনের জন্য অধিবেশনে বসেছিলেন আইনপ্রণেতারা। সেসময় হাজার হাজার ট্রাম্প সমর্থকেরা ক্যাপিটল ভবনে হামলা চালায়। এ ঘটনায় মার্কিন ইতিহাসে অন্যতম কালোদিন হিসেবে বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড় ওঠে।
সেদিনই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসার পর ফের অধিবেশন বসে এবং বাইডেনকে আগামী চার বছরের জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয়া হয়।