বিমান সংস্থার নীতি অনুযায়ী ওই পাইলটকে তাঁর আচরণের জন্য ক্ষমা চাইতে বাধ্য করা হয়। গো এয়ার সংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, গো এয়ার কর্মীদের জন্য নির্দিষ্ট কিছু আচরণবিধি তৈরি করেছে। সংস্থার প্রত্যেক কর্মীকে ওই আচরণবিধি মেনে চলতে হয়। কেউ সেটা লঙ্ঘন করলে তা সংস্থার নিয়মশৃঙ্খলা ভঙ্গের মধ্যে পড়ে। গো এয়ার কখনওই কোনও কর্মীর এ ধরনের আচরণ মেনে নেবে না।
একই সঙ্গে সংস্থার কর্মীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের ক্ষেত্রে কিছু নীতি নির্দেশিকা মেনে চলতে হয়। সেই নীতি নির্দেশিকা লঙ্ঘন করা কখনওই উচিত নয়। কিন্তু সংশ্লিষ্ট পাইলট সেই কাজই করেছেন। সে কারণেই ওই পাইলটকে বরখাস্ত করা হয়েছে। সংস্থা আরও জানিয়েছে, কোনও কর্মী বা ব্যক্তি বিশেষের ব্যক্তিগত বিশ্বাস ও মতামতের সঙ্গে কখনওই গো এয়ার সংস্থা যুক্ত থাকে না। সংস্থার কোনও পাইলট বা কর্মী যদি সোশ্যাল মিডিয়া বা অন্য কোনও প্ল্যাটফর্মে কোনও মন্তব্য করে থাকেন সেটা সম্পূর্ণ তাঁর ব্যক্তিগত ব্যাপার।
এর সঙ্গে কখনওই সংস্থাকে জড়ানো উচিত নয়। সংশ্লিষ্ট পাইলট সংস্থার নিয়ম লংঘন করেছেন। সে কারণেই ওই পাইলটকে সংস্থা বরখাস্ত করেছে। যদিও অনেকেই মনে করছেন প্রধানমন্ত্রীর সমালোচনার করার জন্যই ওই পাইলটকে বরখাস্ত করা হয়েছে। বিজেপির চাপে বাধ্য হয়ে ওই সিদ্ধান্ত নিয়েছে গো এয়ার।