পরিষদ, শান্তিরবাজার মহকুমা প্রশাসন ও জোলাইবাড়ি ব্লকের সহযোগিতায় আজ থেকে দু’দিনব্যাপী এই উৎসবের সূচনা হয়েছে৷ জোলাইবাড়ির পশ্চিম পিলাক দ্বাদশ শ্রেণী বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত এই উৎসবের উদ্বোধন করে পর্যটন মন্ত্রী আরও বলেন, পর্যটন শিল্পের বিকাশে সরকার অগ্রাধিকার দিয়েছে৷ এজন্য রাজ্যের পর্যটন ক্ষেত্রগুলির পরিকাঠামো উন্নয়নে গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে৷ পিলাক পর্যটন কেন্দ্রটিকে আকর্ষণীয় করে তুলতে সরকার ১১ লক্ষ ৪৫ হাজার টাকা বরাদ্দ করেছে৷ তিনি বলেন, পর্যটন শিল্পের বিকাশে রাজ্যের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে৷
ত্রিপুরা ছো- রাজ্য হলেও অপরূপ প্রাক’তিক সৌন্দর্য, সবুজ অরণ্য খুবই আকর্ষণীয়৷ পিলাকের পাশাপাশি ঊনকোটি, ছবিমুড়া, নীরমহল সহ বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রগুলিকেও আকর্ষণীয় করে তুলতে সরকার উদ্যোগ নিয়েছে৷ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন দক্ষিণ ত্রিপুরা জিলা পরিষদের সভাধিপতি কাকলি দাস দত্ত, সহকারি সভাধিপতি বিভীষণ চন্দ্র দাস, বিধায়ক প্রমোদ রিয়াং, বিধায়ক অরুণ ভৌমিক, জোলাইবাড়ি প’ায়েত সমিতির ভাইস চেয়ারম্যান, জোলাইবাড়ি বিএসি-র চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান, বকাফা বিএসি-র চেয়ারম্যান প্রমুখ৷ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জোলাইবাড়ি প’ায়েত সমিতির চেয়ারম্যান রবি নম:৷ স্বাগত বক্তব্য রাখেন শান্তিরবাজার মহকুমার মহকুমা শাসক অর্ঘ্য সাহা৷