বিমান পরিষেবা চালু হওয়ায় মানুষ নতুন করে আতঙ্কে ভুগছেন। তাঁরা মনে করছেন, ব্রিটেন থেকে এই ভাইরাস আরও বেশি করে দেশে আসা শুধু সময়ের অপেক্ষা মাত্র। ব্রিটেনে করোনার নতুন স্ট্রেনে সংক্রমিতের সংখ্যা হু হু করে বাড়ছে। যে কারণে নতুন করে লকডাউনের পথে হেঁটেছে বরিস জনসন সরকার। শুক্রবার ব্রিটেন থেকে ২৫৬ জন যাত্রীকে নিয়ে একটি বিমান দিল্লি বিমানবন্দরে এসে পৌঁছয়।
বিমানবন্দরে যাত্রীদের করোনা পরীক্ষা নিয়ে চরম বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়। কেন্দ্র এক নির্দেশিকায় জানিয়েছে, ব্রিটেন ফেরত প্রত্যেক যাত্রীকে করোনা পরীক্ষা করাতেই হবে। শুধু তাই নয়, তাঁদের এক সপ্তাহ আইসোলেশনে থাকতে হবে। বিমানবন্দরে করোনা পরীক্ষা করাতে গিয়ে যাত্রীদের দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়। ফলে ব্রিটেন থেকে আসা যাত্রীদের মধ্যে ক্ষোভ ছড়ায়।
স্বাস্থ্যমন্ত্রক এদিন জানিয়েছে, করোনার নতুন স্ট্রেন অবশ্যই অনেক বেশি সংক্রামক। তবে এই স্ট্রেনের হাত থেকে রক্ষা পেতে হলে মানুষকে সামান্য কিছু সতর্কতা বিধি মেনে চলতে হবে। আগের তুলনায় আরও বেশি করে এই সর্তকতা বিধি মানতে হবে। তাহলে করোনার নতুন স্ট্রেনের হাত থেকে বাঁচা যাবে। কিন্তু মানুষ যদি সতর্কতা বিধি না মেনে চলে তাহলে সহজেই এই স্ট্রেনে আক্রান্ত হয়ে পড়বে। কারণ করোনার নতুন স্ট্রেন পূর্ববর্তী ভারাসের তুলনায় ৭০ শতাংশ বেশি সংক্রামক।