এডিসি হাতে অধিক ক্ষমতা ও অর্থ প্রদানের বিল এবং ককবরককে সংবিধানের অষ্টম তফশিলে অন্তর্ভুক্তির জন্য বিল পাশ করা, অতিমারি মোকাবিলায় প্রত্যেক পরিবারকে মাথাপিছু ১০ কেজি করে চাউল বিনামূল্যে সরবরাহ করা,কেন্দ্রীয় সরকারি ঘোষণা অনুসারে করোনার কারণে বহিরাজ্য থেকে ফেরত আসা সমস্ত পরিযায়ী শ্রমিকদের কর্মসংস্থানের জন্য বিনা জামিনে স্বল্প সুদে কমপক্ষে ১০ লক্ষ টাকা করে দীর্ঘমেয়াদী ঋণ প্রদান করা, প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী সামাজিক ভাতা মাসিক ২ হাজার টাকা করে প্রদান করা এবং ২০১৮ থেকে বকেয়া প্রদান করা সহ ১২ দফা দাবিতে ত্রিপুরা রাজ্য উপজাতি গণমুক্তি পরিষদ এবং টি ওয়াই এফ -এর পশ্চিম জেলা কমিটি যৌথ উদ্যোগে শুক্রবার ডেপুটেশন প্রদান করা হয় এডিএমের কাছে।
এদিন ডেপুটেশনের পূর্বে জিএমপি এবং টি ওয়াই এফ যৌথভাবে প্রায় দুই শতাধিক কর্মী নিয়ে মেলারমাঠস্থিত ভানু স্মৃতি ভবনের সম্মুখ থেকে মিছিল করে বটতলা সহ বিভিন্ন পথ পরিক্রমা করে পশ্চিম জেলা শাসক কার্যালয়ের সামনে শেষ হয় মিছিলটি। মিছিলে নেতৃত্ব দেন জিএমপি -এর নেতা রাধাচরণ দেববর্মা। তিনি সেখানে পথসভায় বক্তব্য রেখে বলেন, জনস্বার্থে এই ডেপুটেশন প্রদান করা হচ্ছে। যাতে রাজ্যের মানুষ এবং গরীব অংশে সকল মানুষ সুযোগ সুবিধা পায়। এদিন পরবর্তী সময় দাবির সনদ নিয়ে পাঁচজনের প্রতিনিধি দল এ ডি এম তরুণ কুমার দেববর্মার সাথে দেখা করে দাবি সনদ তুলে দেন। এদিন প্রতিনিধি দলে উপস্থিত ছিলেন রমণী দেববর্মা, মনোরঞ্জন দেববর্মা, জগৎ দেববর্মা, পরেশ দেববর্মা এবং সঞ্জয় দেববর্মা।